ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী ২০২২

ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী ২০২৩ (PDF Download)

ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী ২০২৩ pdf। চলতি ১৪৪৩ হিজরির সেহরী ও ইফতারের চূড়ান্ত সময় নির্ধারণ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা)। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৩ এপ্রিল ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে রোজ রবি বার চলতি বছরের রমজান মাস শুরু এবং ২ মে শেষ হবে। ইফার প্রকাশিত সময়সূচী অনুযায়ী প্রথম রোজার সময় শেষ হবে ভোর ৪ টা ২৭ মিনিটে এবং ফজরের নামাজ শুরু হবে ৪ টা ৩৩ মিনিটে। প্রথম রোজার ইফতারের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৬ টা ১৯ মিনিটে। প্রথম রোজার সময় শেষ হবে ভোর ৪ টা ২৭ মিনিটে এবং ফজরের নামাজ শুরু হবে ৪ টা ৩৩ মিনিটে। প্রথম রোজার ইফতারের সময় শুরু হবে সন্ধ্যা ৬ টা ১৯ মিনিটে

ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী ২০২৩ pdf

তবে, দূরত্ব অনুযায়ী ১১ মিনিট পর্যন্ত যোগ এবং ১১ মিনিট পর্যন্ত কমিয়ে দেশের অন্যান্য জেলয় সেহরী এবং ইফতারের সময় নির্ধারণ করবেন। ইফার তথ্য মতে, ‘সেহরীর শেষ সময়ে সতর্কতামূলকভাবে সুবহে সাদিকের ৩ মিনিট পূর্বে ধরা হয়েছে এবং ফজরের ওয়াক্তের শুরু সুবহে সাদিকের ৩ মিনিট পর রাখা হয়েছে। অতএব, সেহরীর শেষ সময়ের ৬ মিনিট পর ফজরের আযান দিতে হবে। সূর্যাস্তের পর সতর্কতামূলকভাবে ৩ মিনিট বাড়িয়ে ইফতারের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ।’

সেহরী ও ইফতারের সময় সূচী ডাউনলোড করুন

রোজার নিয়ত:

نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم

বাংলা উচ্চারণ:  data-keep-original-tag=”false”>নাওয়াইতু আন আসুমা গাদাম মিন শাহরি রমাদানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নাকা আনতাস সামিউল আলিম।’

অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকাল রমজান মাসের ফরজ রোজা রাখার নিয়ত করছি। আপনি আমার পক্ষ থেকে কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।

ইফতারের দোয়া:

بِسْمِ الله – اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْت

উচ্চারণ: ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু, ওয়া আ’লা রিযক্বিকা ওয়া আফত্বারতু।’

অর্থ: আল্লাহর নামে (শুরু করছি); হে আল্লাহ! আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্যে রোজা রেখেছি এবং আপনার দেওয়া রিজিক দ্বারা ইফতার করছি।

বি.দ্র. রোজার নিয়ত মনে মনে করলেও হয়ে যাবে। মুখে উচ্চারণ করে নিয়ত করা জরুরী না। অনুরূপ আরবিতে নিয়ত করাও জরুরী না।

রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ:

  • ইচ্ছাকৃত ভাবে পানাহার বা ধূমপান করা।
  • ওযুর সময় পানি গলার ভেতর চলে যাওয়া।
  • সহবাস করা।
  • ইচ্ছাকৃত বমি করা।
  • ইস্তমৈথুন করা।
  • শক্তিবর্ধক ইনজেকশন ব্যবহার করা।

যে সকল কারণে রোজা ভাঙ্গে না:

  • ভুলক্রমে পানাহার করা।
  • অনিচ্ছাকৃত গলার ভেতর ধুলা-বালি, ধোঁয়া প্রবেশ করা।
  • অনিচ্ছাকৃত কানে পানি প্রবেশ করা।
  • অনিচ্ছাকৃত বমি আসা অথবা ইচ্ছাকৃত অল্প পরিমাণ বমি করা (মুখ ভরে নয়)।
  • চোখে ওষুধ বা সুরমা ব্যবহার করা।
  • শরীর ও মাথায় তেল ব্যবহার করা।
  • ঠাণ্ডার জন্য গোসল করা।
  • মিসওয়াক করা। যদিও মিসওয়াক করার দরুন দাঁত থেকে রক্ত বের হয়। তবে শর্ত হল: গলার ভেতর না পৌঁছানো।
  • দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা গোশত খেয়ে ফেললে (যদি পরিমাণে একেবারেই কম হয়), পরিমাণ বেশি হলে রোজা ভেঙে যাবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *